• NEWS PORTAL

  • সোমবার, ২০ জানুয়ারি ২০২৫

খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ

প্রকাশিত: ১৩:২১, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪

ফন্ট সাইজ
খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ

ছবি: সংগৃহীত

খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে- ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ। বাজারে নিত্যপণ্যের উর্ধ্বগতির কারণে বড় ধরনের ভোগান্তিতে দরিদ্র ও সীমিত আয়ের মানুষ। ভোজ্য তেলের সংকট দেখা দিয়েছে। বাড়তি দামে এখনো বিক্রি হচ্ছে আলু। দাম বৃদ্ধির নেপথ্যে ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন অর্থনীতিবিদরা। বড় ব্যবসায়ীদের লাইসেন্স বাতিলের মতো শাস্তি দিলে বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে মত তাদের। 

হঠা করেই রাজধানীর বাজারে চলছে ভোজ্য তেলের সংকট। খুচরা বাজারে চাহিদার তুলনায় যোগান একদম তলানীতে। এ কারণে ক্রেতারা তেল কিনতে গিয়ে পড়েছেন বিপাকে। বাধ্য হয়ে কিনতে হচ্ছে বাড়তি দামে। 

বাংলাদেশ পরিসখ্যান ব্যুরো-বিবিএসের তথ্যমতে, গত বছরের নভেম্বরে ১০০ টাকায় যে পণ্য কেনা যেতো, চলতি বছরের নভেম্বরে একই পরিমাণ পণ্য কিনতে একজন ভোক্তাকে ১১১ টাকা ৩৮ পয়সা খরচ করতে হয়েছে। গ্রামের তুলনায় খাবার কিনতে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে শহরের মানুষকে। শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম কমছে না।  

সরকার খাদ্যপণ্যের আমদানি শুল্ক কমালেও বাজারে নেই তার প্রভাব। অর্থনীতিবিদরা বলছেন-মূল্যস্ফীতির রাশ টেনে ধরতে সরকারকে বড় ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে হবে। না হলে বাজারে সুফল মিলবে না।

নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রয়োজনীয় ভোগপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারকে আরও কঠোর হতে হবে বলেও মনে করেন অর্থনীতিবিদ ড. মাহফুজ কবির। 

 

বিভি/এআই

মন্তব্য করুন: