কেজি প্রতি পাঁচ টাকা বেশিতে চিনি বিক্রি, রোজায় কেলেংকারির শংকা
গত ২৬ জানুয়ারি তৃতীয় দফায় চিনির নতুন দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকার। নির্ধারিত দাম অনুযায়ী চলতি মাসের শুরু থেকে প্রতি কেজি খোলা চিনির দাম ১০৭ টাকা ঠিক করা হয়, চিনির এই দাম বাড়ানো নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও এই দামেও নয়, বিক্রি হচ্ছে আরও বেশি দামে। ক্রেতারা বলছেন, অনেক ক্ষেত্রে বেঁধে দেয়া দামের চেয়ে কেজিতে তিন থেকে পাঁচ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে খোলা চিনি। তাদের দাবি নিত্যপণ্যের উচ্চ দামের কারণে সাধারণ মানুষ অতিষ্ট।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারদের কাছ থেকে বাড়তি দামে নেয়ার কারণে খুচরা বাজারেও দাম বেশি। রাজধানীর মৌলভীবাজারে চিনির পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা যায়। চিনির কোন কমতি নেই, তবে দাম নেয়া হচ্ছে বেশি। পাইকারি ব্যবসায়ীদের দাবি, ডলার সংকট, জ্বালানি তেল, গ্যাস এবং বিদ্যুতের দাম বাড়ার কারনে উৎপাদন খরচ বাড়ায় চিনিকলগুলোও দাম বাড়িয়েছে।
মৌলভিবাজার ব্যবসায়িক সমিতির সাবেক সহ সভাপতি মো. ইসা বাবুল, চিনির বাড়তি দাম নেয়ার পেছনে পরিবহণ খরচ বাড়ার অজুহাত দিলেন। সমস্যা সমাধানে দিলেন নানা পরামর্শও।
এখনই নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে রোজায় চিনির দাম নিয়ে বড় ধরণের কেলেংকারি হতে পারে, এমন আশংকা অনেকের।
মন্তব্য করুন: