• NEWS PORTAL

  • শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মতামত

কোন এজেন্ডায় আউয়াল কমিশন?
কোন এজেন্ডায় আউয়াল কমিশন?

আচ্ছা রকমের শ্বাস-নিশ্বাস কষ্টে ভুগছে কাজী হাবিবুল আউয়ালের নির্বাচন কমিশন। কষ্টের কথা গোপনও রাখেননি। গেল নির্বাচনের আগে এর সামান্য বললেও পানি এতো গড়ায় না। শেখ হাসিনাকেও পালিয়ে প্রাণ বাঁচাতে হয় না। দুর্গতিতে পড়ে সিইসি এখন সংবিধান আংশিক অথবা পুরোপুরি স্থগিত রাখার কথা বলেছেন। ‘নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক সংকটে’ উল্লেখ করে জানিয়েছেন, আলোচনার জন্যও কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না। তাই কমিশনের প্রধান হিসেবে পত্রিকায় লিখে জনগণকে অবহিত করেছেন। রাষ্ট্রপতি বা প্রধান উপদেষ্টার সাথে আলোচনা করেননি। গণমাধ্যমেই ভরসা খুঁজেছেন। নানা সমালোচনা চলতে থাকলেও বলা যায়, সংবিধানের বাধ্যবাধকতা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্মরণ করে অন্তর্বতীকালীন সরকারকে সাহায্য করেছেন। লেখায় ভালো-মন্দ মিলিয়ে তার বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ এসেছে। সেই সঙ্গে শেখ হাসিনা সরকারের বিতাড়নে তার কষ্টের কথাও জানা হয়েছে পাঠকদের। অর্ন্তবর্তী সরকারকে ‘বিপ্লবী সরকার’ অভিহিত করে তাদের শপথ নেওয়ার কথা বলেছেন।

শুক্রবার, ৩০ আগস্ট ২০২৪, ১৪:৪৭

জাতি হিসেবে আমরা ড. ইউনূসকে ডিজার্ভ করি কি ?
জাতি হিসেবে আমরা ড. ইউনূসকে ডিজার্ভ করি কি ?

ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশ্রীভাবে `সুদখোর` ডাকা হয় বারবার। মজার ব্যাপার হচ্ছে- মুহাম্মদ ইউনূসকে যারা পছন্দ করেন তাদের বেশীরভাগও জানেন না, মুহাম্মদ ইউনূসের সুদের ব্যবসা নাই। গ্রামীণ ব্যাংক তার প্রতিষ্ঠিত হলেও গ্রামীন ব্যাংকে তাঁর এক টাকার মালিকানাও নাই, শেয়ারও নাই। কখনোই ছিল না। সারা পৃথিবীর ১০৭টা ইউনিভার্সিটিতে মুহাম্মদ ইউনূস সেন্টার আছে। ইউনিভার্সিটিগুলো নিজেদের উদ্যোগে এটা করেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে তাঁর মাইক্রো-ফাইনান্স। যেটা তাঁকে এবং তাঁর গ্রামীন ব্যাংকে নোবেল শান্তি পুরষ্কার এনে দিয়েছিল।

সোমবার, ১৯ আগস্ট ২০২৪, ১৭:১১

চাটুকারিতার অভ্যাস ভাঙতে সরল সত্য বয়ান
চাটুকারিতার অভ্যাস ভাঙতে সরল সত্য বয়ান

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে অনেকে মাঠে কাজ করেছে, রক্ত দিয়েছে, জীবন দিয়েছে, অনেকে সামাজিক মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, অনেক আন্ডার গ্রাউন্ডে মাস্টার স্ট্রোক খেলেছে। তাদের সবার চেষ্টার যোগফল একটি নতুন স্বাধীনতা, একটি নতুন বাংলাদেশ। নাম জানা এবং নাম না জানা সকলের চেষ্টাকে সন্মান করে এই নতুন বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালেও যুদ্ধের ময়দানে অনেক মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে, ইতিহাস যাদের নামটুকুও জানেনা। মুক্তিযুদ্ধ কেউ ভাতা পাওয়ার জন্য বা কোটা পাওয়ার জন্য করেনি। আজ যারা দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ করেছে জীবন দিয়েছে তারা প্রাপ্তির জন্য কিছু করেনি। সবার মাঝে চেতনা ছিল সৈরাচারকে উৎখাত করে বৈষম্য বিরোধী দেশ গড়া। 

মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট ২০২৪, ২২:৪২

নতুন সরকার হোক সাধারণ জনগণের, পূর্ণ হোক প্রত্যাশা
নতুন সরকার হোক সাধারণ জনগণের, পূর্ণ হোক প্রত্যাশা

সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা সীমিত কিন্তু প্রবল। দুই বেলা পেট ভরে খেতে পারলে বেশিরভাগ সাধারণ মানুষের তেমন বিশেষ চাহিদা থাকে না। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এই মানুষগুলো মাথার ঘাম পায়ে ফেলে পরিশ্রম করে। দিন শেষে পরিবার পরিজন নিয়ে পেট ভরে খেয়ে শান্তিতে ঘুমাতে চায় এই গোত্র। দেশে ধনী শ্রেনীর মানুষের সংখ্যা তাদের তুলনায় অনেক কম। রাজনীতিবিদ, আমলা, ব্যবসায়ীদের অনেকেই সাধারণ মানুষের দলে। দিন শেষে সংখ্যায়-শক্তিতে এগিয়ে এই সাধারণ মানুষই দেশ গড়ায় অংশ নেন। রাষ্ট্রের চাকা সচল রাখেন। পকেটের টাকা ট্যাক্স-ভ্যাট দিয়ে রাষ্ট্রযন্ত্রকে সাহায্য করেন। এগিয়ে চলে দেশ।

শনিবার, ১০ আগস্ট ২০২৪, ১২:৩৭

বিশ্বমঞ্চের সেলিব্রিটি কি পারবেন দেশকে সংকট থেকে উত্তরণ ঘটাতে?
বিশ্বমঞ্চের সেলিব্রিটি কি পারবেন দেশকে সংকট থেকে উত্তরণ ঘটাতে?

বিশ্বমঞ্চে শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি সেলিব্রেটি ড. মুহাম্মদ ইউনূস- নোবেল, ম্যাগসেসেসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রায় ১৪৫টি পুরস্কার অর্জন করে। এই গ্রহের প্রায় সকল মর্যাদার্পূণ পুরস্কারই হয়তো ওনার নামের সঙ্গে যুক্ত হয়ে স্ব স্ব ঐজ্জল্য বাড়িয়েছে। মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করে। তিনিই প্রথম এবং একমাত্র বাংলাদেশী হিসেবে এই পুরস্কার পান। এছাড়া ড. ইউনুস পৃথিবীর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৬২টি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। 

বুধবার, ৭ আগস্ট ২০২৪, ১৬:৩৩