জয়পুরহাটে চাতাল ও হাসকিং মিলে দুর্দিন

বড়ো বড়ো অটো রাইস মিলের প্রভাবে টিকতে না পেরে জয়পুরহাটে বন্ধ হয়ে গেছে ছোট ছোট চাতাল ও হাসকিং মিল। পর্যাপ্ত ধান না পেয়ে লাটে উঠেছে এ শিল্প। বেকার হয়েছেন প্রায় ১০ হাজার শ্রমিক। সরবরাহ কমে যাওয়ায় বাড়ছে চালের দামও।
জয়পুরহাটে অটো রাইসমিল চালু থাকলেও বন্ধ হয়ে গেছে চারশ'র বেশি চাতাল ও হাসকিং মিল। বেকার হয়ে মানবেতর দিন কাটছে জেলার ১০ হাজার শ্রমিকের। পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় ঝুকছেন তারা।
বাজারে কমেছে চালের সরবরাহ। কয়েকদিনের ব্যবধানে পাইকারী বাজারে দাম বেড়েছে মিনিকেট, জিরাসাইল, আঠাশ জাতের চালের দাম। থেমে নেই মোটা চালের দামও। কেজিতে বেড়েছে চার থেকে ৫ টাকা পর্যন্ত ।
মিল মালিকরা বলছেন, কৃষকের কাছে ধান নেই। মজুদ আছে বড় ব্যবসায়ীর কাছে। ছোট মিলগুলোর দিকে খাদ্য বিভাগের কোনো আগ্রহ না থাকায় বন্ধ হয়ে গেছে মিল ও চাতাল।
তিলে তিলে গড়ে ওঠা ক্ষুদ্র এ শিল্প টিকিয়ে রাখতে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ চায় ক্ষতিগ্রস্তরা।
বিভি/রিসি
মন্তব্য করুন: