আলুর দাম না কমালে, উদ্যোগ নেয়া হবে আমদানির
এখনো সরকার নির্ধারিত দরের থেকে বেশিতে আলু-পেঁয়াজ বেচাকেনা হচ্ছে বাজারে। তবে আলুর দাম না কমালে, এই পণ্য আমদানির উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তার নেতৃত্বে আজ অভিযান চালিয়ে বগুড়ার একটি হিমাগারে ৯৮ হাজার বস্তা আলু পাওয়া যায়। অতিরিক্ত মুনাফার জন্য এই বিপুল আলু মজুদ করায় তিন মজুতদারকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
বাজারে মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টম্বর) প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়। আর দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হতে দেখা গেছে ৮০ টাকা কেজি দরে। সেই হিসেবে দুই পণ্যতেই, সরকারি নির্ধারিত দরের থেকে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি নেয়া হচ্ছে, ক্রেতাদের কাছ থেকে।
শুধু খুচরা বাজার নয়, পাইকারি পর্যায়েও বাড়তি দরে কেনাবেচা হচ্ছে আলু-পেঁয়াজ। রাজধানীর মোহামম্মদপুর কৃষি র্কেটে অভিযান চালিয়ে তার প্রমাণও পেয়েছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
দাম নিয়ন্ত্রণে গুদামেও অভিযান চালিয়েছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। সংস্থাটির মহাপরিচালক গিয়েছিলেন বগুড়ার হিমাগাড়গুলোতে। জানান, গুদাম পর্যায়ে আলুর দর ২৭ টাকায় নামিয়ে আনা গেলে কমবে খুচরা পর্যায়েও।
১৪ সেপ্টেম্বর, ভোক্তা পর্যায়ে বিক্রির জন্য আলু-পেঁয়াজ ও ডিমের সর্বোচ্চ দর নির্ধারণ করে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বিভি/রিসি
মন্তব্য করুন: