শিল্প অধ্যুষিত গাজীপুরে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে কমেছে উৎপাদন
লোডশেডিং বেড়েছে শিল্প অধ্যুষিত গাজীপুরে। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে কমে গেছে উৎপাদন। সময়মতো পণ্য রফতানি করতে পারছেন না শিল্পমালিকরা। এসব কারণে লোকসান ও ক্রেতা হারানোর শঙ্কায় তারা। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ।
শিল্প এলাকা হিসেবে গাজীপুরে লোডশেডিং কম হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে হচ্ছে তার উল্টো। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে ব্যবসায় বড় ধরনের লোকসান এবং ক্রেতা হারানোর শঙ্কায় শিল্প মালিকরা।
জেলায় ছোট-বড় সাড়ে পাঁচ হাজার শিল্পকারখানা রয়েছে। যার মধ্যে চার হাজারের ও বেশি রপ্তানিমুখী পোষাক কারখানা। কর্তৃপক্ষ বলছে, লোডশেডিং চলতে থাকলে উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাবে। বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়ার শংকায় তারা।
গাজীপুরের বিভিন্ন কারখানায় ৩০ লাখেরও বেশি শ্রমিক কাজ করে। এর প্রভাব পড়েছে শ্রমিকদের পরিবারেও।
চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় দফায় দফায় লোডশেডিং করতে হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠানগুলো সচল রাখতে, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবি কারখানা মালিকদের।
বিভি/রিসি
মন্তব্য করুন: