• NEWS PORTAL

  • বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

Inhouse Drama Promotion
Inhouse Drama Promotion

ফ্রিল্যান্সিং ব্যাংকারদের রেশনিংয়ের আওতায় আনার পরামর্শ

প্রকাশিত: ১৪:৪০, ১৯ জুন ২০২২

ফন্ট সাইজ
ফ্রিল্যান্সিং ব্যাংকারদের রেশনিংয়ের আওতায় আনার পরামর্শ

গভর্নর ফজলে কবীর

ফ্রিল্যান্সিং ব্যাংকারদের রেশনিংয়ের আওতায় আনার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবীর।  দেশের  আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে শনিবার আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।  

তিনি বলেন, 'আমার দায়িত্বকালে ব্যাংক খাতের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করার চেষ্টা করেছি। এমডি ও চেয়ারম্যানদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করেছি। একই সঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিষয়েও সমানভাবে বিবেচনা করেছি।  আমি যখন জানতে পেরেছি, দীর্ঘদিন ধরে বেতন-ভাতা কম দেওয়া হচ্ছিল তখনই এটি সমাধানের উদ্যোগ নিয়েছি।  এখন আরও একটি কাজ বাকি আছে, তা হলো, ফিল্যান্সিং ব্যাংকারদের রেশনিংয়ের আওতায় নিয়ে আসা।  আমি অনুরোধ করবো শিগগিরই আপনারা এটা করবেন।’

গভর্নর রিজার্ভ বিষয়ে বলেন, ‘আমাদের যে পরিমাণ রিজার্ভ রয়েছে তাতে ভয়ের কিছু নেই। সাধারণত তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান ডলার মজুদ থাকলে তা স্থিতিশীল ধরা হয়। বর্তমানে আমাদের ৪১দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার রয়েছে। আমাদের বর্তমানে এক মাসে আমদানি ব্যয় মেটাতে লাগে সাড়ে সাত বিলিয়ন ডলার। সেই হিসেবে তিন মাসের আমদানি ব্যয় পরিশোধে ব্যয় হবে সাড়ে ২২ বিলিয়ন ডলার।  এছাড়া সরকারের নিরাপত্তা সামগ্রী বাবদ আরও তিন বিলিয়ন ডলার দরকার হয়। সব মিলিয়ে ২৬ বিলিয়ন ডলার থাকলেই চিন্তামুক্ত থাকা যায়।’

গত অর্থবছরে ব্যাংগুলো থেকে ৭ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিনে নিয়েছে।  কারণ, সে সময় কোভিড-১৯ এর কারণে আমদানি ব্যয় কম প্রয়োজন ছিল। চলতি অর্থ বছরের শুরু থেকে আমদানি ব্যয়ের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোর কাছে চাহিদা অনুযায়ী ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বিএফআইইউ'র সাফল্যের গভর্নর বিষয়ে বলেন, ‘এন্টি মানি লন্ডারিংয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সংস্থাটি।’

লন্ডারিংয়ের টাকা যাতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যয় না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে নির্দেশনা দেন গভর্নর।

বিভি/এইচএস/এনএ

মন্তব্য করুন: