দক্ষিণাঞ্চলে ঈদ যাত্রার শেষ দিনে স্বস্তি

ঈদে যাত্রার শেষ দিনে স্বস্তি ফিরেছে দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগের সহজতর মাধ্যম শিমুলিয়া-বাংলাবাজার-মাঝিকান্দি নৌরুটে। গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ যাত্রী ও যানবাহন অনেকটাই কম। ১০টি ফেরিতে এই নৌরুটে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। সকাল থেকেই পণ্যবাহী ট্রাক, ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল ও অন্যান্য হালকা পরিবহনসহ শতাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় শিমুলিয়া ঘাটে। 

অন্যদিকে শিমুলিয়া ঘাটে ফেরির তুলনায় লঞ্চে ও স্পিডবোটে বেশি যাত্রী নিয়ে পারি দিচ্ছে পদ্মা নদী বিআইডব্লিউটিএ শিমুলিয়া ঘাটের পরিবহন পরিদর্শক মো. সোলেমান জানান, নৌরুপথে ১৫৩টি স্পিডবোট ও ৮৩টি লঞ্চ চলাচল করছে। ফেরির সংখ্যা কম থাকায় লঞ্চেই বেশি সংখ্যক যাত্রী পার হচ্ছেন।

সোমবার (২ মে) সকাল থেকে যাত্রী ও যানবাহন নির্বিঘ্নে ফেরি, লঞ্চ ও স্পিডবোট দিয়ে পারাপার হচ্ছে। বর্তমানে ১০ টি ফেরি, ৮৫ টি লঞ্চ ও ১৫৫ টি স্পিডবোট চলাচল করছে। 

বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুল ইসলাম জানান, দক্ষিনাঞ্চলের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আমাদের সার্বিক ব্যাবস্থাপনা প্রস্তুত রয়েছে। ১ নম্বর ফেরি ঘাটটি রাখা হয়েছিলো মোটরসাইকেল পারাপারের জন্য। তবে আজ যানবাহন ও যাত্রী চাপ না থাকায় অন্যান্য ফেরি ঘাট গুলো দিয়েও মোটরসাইকেল পারাপার করা হচ্ছে। ১০ টি ফেরি রয়েছে যানবাহন পারাপারে। তবে ঘাট এলাকায় পারের অপেক্ষায় হাতেগোনা কিছু প্রাইভেট-পিকাপ রয়েছে।