• NEWS PORTAL

  • রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫

পণ্য পাঠিয়েও টাকা পাচ্ছেন না পোশাক কারখানার মালিকরা 

প্রকাশিত: ১১:৩৮, ৪ অক্টোবর ২০২৫

ফন্ট সাইজ
পণ্য পাঠিয়েও টাকা পাচ্ছেন না পোশাক কারখানার মালিকরা 

ফাইল ছবি

বিদেশে পণ্য পাঠিয়েও প্রতারণার কারণে রফতানির অর্থ দেশে আনতে পারছে না বহু পোশাক কারখানার মালিক। রফতানির বিপরীতে এরকম প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে আটকে থাকার দাবি করেছে রফতানিকারক সংগঠন-বিজিএমইএ। এর পেছনে বায়ারদের পাশাপাশি বায়িং হাউস, শিপিং এজেন্ট এবং ফ্রেইট ফরোয়ার্ডারদের যোগসাজস দায়ী এমন অভিযোগ রফতানিকারকদের। তবে, রফতানির অর্থ দেশে আনতে ব্যর্থতার জন্য রফতানিকারকদের অবহেলা-অদক্ষতা দায়ী বলছেন অভিযুক্তরা। 

বায়ারদের অর্ডার অনুযায়ী বিশ্বের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পোশাক তৈরি করে প্রায় শতভাগ কারখানা। তাদের শর্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পণ্য রফতানিতে আপ্রাণ চেষ্টা চালান রফতানিকারকরা। কিন্তু পণ্য রফতানি করেও অর্থ বুঝে পান না অনেকে। 

অস্ট্রেলিয়ার নামকরা ফ্যাশন খুচরা বিক্রেতা মোজাইক ব্র্যান্ডের কাছে এমন অর্থ আটকে আছে ২ কোটি ডলার। এমন প্রায় ৩ কোটি টাকার পণ্য পাঠিয়ে এক টাকাও ফেরত পাননি কে গার্মেন্টস লিমিটেড। চট্টগ্রামে মেলো ফ্যাশনের রফতানি করা ৪ কোটি টাকা আটকে গেছে প্রতারণায়। প্রায় একইরকম প্রতারণার শিকার বেইজ ফ্যাশনও। এভাবেই আটকে গেছে প্রায় দুই ডজন রফতানিকারকের টাকা। 

তবে, রফতানির অর্থ আটকে যাওয়ার জন্য যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের তীর সেই বায়িং হাউজ, শিপিং এজেন্ট এবং ফ্রেইট ফরোয়ার্ডারদের দাবি, রফতানিকারকদের অভিযোগ পুরোপুরি সত্য নয়। 

রফতানির অর্থ আটকে যাওয়ায় দেনার দায়ে উৎপাদন বন্ধ করতে বাধ্য হন অনেকে। তাই রফতানিতে অশনিসংকেত বন্ধে চিহ্নিত প্রতারক চক্র নির্মূলের তাগিদ রফতানিকারকদের। 
 

বিভি/এসজি

মন্তব্য করুন:

সর্বাধিক পঠিত
Drama Branding Details R2
Drama Branding Details R2