• NEWS PORTAL

  • রবিবার, ০৫ মে ২০২৪

Inhouse Drama Promotion
Inhouse Drama Promotion

ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে চুমুতে শরীরে প্রবেশ করতে পারে বড় রোগ

প্রকাশিত: ১৬:১১, ৬ মে ২০২২

ফন্ট সাইজ
ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে চুমুতে শরীরে প্রবেশ করতে পারে বড় রোগ

সংগৃহীত ছবি

প্রিয় মানুষটির ঠোঁটে ভালবাসা এঁকে দিতে কার না ভাল লাগে। প্রেম গভীর হওয়ার সাথে সাথে প্রকৃতির নিয়মে বাড়ে শারীরিক আকর্ষণও। যার সূচনা হয় চুমু দিয়ে। চুমুতে যেমন স্নেহ লুকিয়ে থাকে, তেমনই দুই ঠোঁটে গভীর আরও গভীর মিলন কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় রোমান্স। কিন্তু গবেষণা বলছে, এই ভালবাসাও হয়ে উঠতে পারে মারাত্মক?

চুমুর অন্যতম জনপ্রিয় পদ্ধতি 'ফ্রেঞ্চ কিস'। এই পদ্ধতিতে দুই জোড়া ঠোঁটের মিলনে স্বর্গীয় সুখ দাবি রাখে, মনকে তৃপ্তি দেয়। কিন্তু আপনি কী জানেন, এই ফ্রেঞ্চ কিসেই আপনার শরীরে অজান্তে বাসা বাঁধতে পারে বড়সড় রোগ। 

গবেষণা বলছে, গভীর চুম্বনের মাধ্যমে হতে পারে গণোরিয়া রোগ। অর্থাৎ যে রোগ যৌন মিলন অথবা মুখমেহনের মাধ্যমে ছড়ায়, তা ফ্রেঞ্চ কিস করলেও পার্টনারের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। 

অ্যান্টিবায়োটিকও অনেক সময় সেক্ষেত্রে কাজে আসে না। তাই চুম্বনের আগে সাবধান। শুধু গণোরিয়াই নয়, আরও চার ধরনের রোগ শরীরে ঢুকতে পারে ফ্রেঞ্চ কিসের মাধ্যমে। কী কী? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ভালবাসার মুহূর্তে সঙ্গীর সর্দিকাশি হয়েছে কিনা সেসব কি আর খেয়াল থাকে? সব ভুলে পরস্পরের মধ্যে ডুব দিয়েই তখন তৃপ্ত হতে চান দু’জনই। কিন্তু পার্টনারের যদি ঠান্ডা লেগে থাকে, তবে ফ্রেঞ্চ কিস করলে আপনার শরীরেও ঢুকে পড়ে সেই জীবাণু। কারণ ঠোঁটের গভীর চুম্বনে নাক ও গলায় বাসা বাঁধা ব্যাকটেরিয়ার আপনার মধ্যে ঢুকে পড়তে কোনও সমস্যা হয় না। 

হাঁচলে বা চুমু খেলে একজনের থেকে অন্যজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে স্ট্রেপ এ রোগ। যে রোগে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। সম্প্রতি একটি রিপোর্টে জানা গিয়েছে, গ্রুপ এ স্ট্রেপটোকোক্যাল ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করায় এসেক্সে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। 

গলায় কোনও সংক্রমণ হলে কিংবা জ্বর হলে সাধারণত এই রোগে মানুষ আক্রান্ত হন। ফ্রেঞ্চ কিসের মাধ্যমে যা অন্যের শরীরে চলে যায়।

এখানেই শেষ নয়, চুম্বন থেকে সরাসরি যে রোগ হতে পারে তা হল মোনোনিউক্লেওসিস। এক্ষেত্রে দেহে সংক্রমিত হয় এপ্সটেইন-বার ( Epstein-Barr) ভাইরাসটি। গলা ব্যথা, অবসাদ, গলায় ফুসকুড়ি, জ্বর ইত্যাদি থেকেই ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটে। সূত্র: নিউজ এইটিন

বিভি/এজেড

মন্তব্য করুন: