• NEWS PORTAL

  • শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫

Inhouse Drama Promotion
Inhouse Drama Promotion

২৮ প্রতিষ্ঠানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আরোপ

প্রকাশিত: ২২:৫৬, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩

আপডেট: ২২:৫৬, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ফন্ট সাইজ
২৮ প্রতিষ্ঠানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আরোপ

এবার বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা ও বিধিনিষেধ আরোপ করছে যুক্তরাষ্ট্র। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মোট ২৮টি প্রতিষ্ঠানের ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসন। খবর রয়টার্স।

যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি সম্পর্কিত নীতিমালার দেখ-ভাল করে থাকে মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সোমবার চীন, রাশিয়া, ফিনল্যান্ড ও জার্মানির প্রতিষ্ঠানসহ মোট ২৮টি প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এদের মধ্যে রাশিয়াকে ড্রোন তৈরিতে ব্যবহৃত খুচরা যন্ত্রাংশ সরবরাহ করায় ১১টি চীনা ও পাঁচটি রুশ প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ফলে তাদের কাছে প্রযুক্তি রপ্তানি করতে পারবে না মার্কিন সরবরাহকারীরা।

এক বিবৃতিতে মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ বিভাগের প্রধান অ্যালান এস্তেভেজ বলেছেন, যারা ইউক্রেনে পুতিনের অবৈধ ও অনৈতিক যুদ্ধে সরঞ্জাম সরবরাহ ও সমর্থন করবে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ও অর্থপূর্ণ ব্যবস্থা নিতে আমরা কোনো দ্বিধা করব না।

এর আগে মঙ্গলবার তেহরানের ড্রোন ও সামরিক বিমান নির্মাণকে কেন্দ্র করে ইরান, রাশিয়া, চীন ও তুরস্কের সাত ব্যক্তি ও চার প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় ওয়াশিংটন।

মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয় জানায়, ওই সাত ব্যক্তি ও চার প্রতিষ্ঠান ইরানের এয়ারক্রাফ্ট ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোম্পানির চালান ও লেনদেনে সহায়তা করেছে। একই সঙ্গে তারা দেশটির ড্রোন ও সামরিক বিমান নির্মাণের প্রচেষ্টায় সহায়তা করেছে।

মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয়ের টেরোরিজম অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্সের আন্ডার সেক্রেটারি ব্রায়ান নেলসন এক বিবৃতিতে বলেন, ইরান যেভাবে ড্রোন নির্মাণের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে, তাতে রাশিয়া, তাদের মধ্যপ্রাচ্যের মিত্রদেশ এবং অন্য অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারীরা আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা ক্ষুণ্ন করতে পারে। ইরানের এ ধরনের ড্রোন তৈরির তৎপরতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র।

এর আগে ইরানের কাছে ড্রোনে ব্যবহৃত যন্ত্রাংশ বিক্রি ও সরবরাহের অভিযোগে চীনভিত্তিক পাঁচটি প্রতিষ্ঠান ও এক ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল ওয়াশিংটন।

বিভি/এইচএস

মন্তব্য করুন: