• NEWS PORTAL

  • বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫

Drama: Jamai Bou Chor
Drama: Jamai Bou Chor

আজ রাসুল (স.)-এর রোগ মুক্তির দিন, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি

প্রকাশিত: ১৬:১৮, ২০ আগস্ট ২০২৫

ফন্ট সাইজ
আজ রাসুল (স.)-এর রোগ মুক্তির দিন, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি

প্রতীকী ছবি

পবিত্র আখেরি চাহার সোম্বা আজ বুধবার (২০ আগস্ট)। রাসুল (স.) এর রোগ মুক্তির দিন। দিনটি বাংলাদেশসহ মুসলিম বিশ্বের দেশগুলোতে অত্যন্ত মর্যাদা ও গুরুত্বের সঙ্গে পালন করা হয়ে থাকে। এদিকে আখেরি চাহার সোম্বা উপলক্ষে দেশে সরকারিভাবে ‘সাধারণ ছুটি’ নেই। তবে এটি ঐচ্ছিক ছুটি। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ উপলক্ষে আজ বন্ধ থাকবে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাৎসরিক ছুটির তালিকায় আখেরি চাহার সোম্বা উপলক্ষে এক দিন ছুটি রাখা হয়েছে। সে অনুযায়ী দেশের সব স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পবিত্র আখেরি চাহার সোম্বা উপলক্ষে আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় ও এর অধীন সব কলেজ বন্ধ থাকবে।

অন্যদিকে রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আখেরি চাহার সোম্বা উপলক্ষে আজ ছুটির ঘোষণা দিয়েছে।

একবার রসুলুল্লাহ (সা.) এর অসুস্থ হবার খবর ছড়িয়ে পড়লে ইহুদি ও মোনাফেকদের আনন্দের সীমা রইল না, অপর দিকে মুসলমানদের দুঃশ্চিন্তাও বেড়ে যেতে থাকে, তারা দারুণভাবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন, হুজুর (সা.) এর চিরবিদায়ের আশঙ্কায়। তাদের চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে হঠাৎ সাময়িকভাবে তিনি আরোগ্য লাভ করার সংবাদে সাহাবায়ে কেরামের মাঝে যে বিপুল আনন্দ-উল্লাসের সঞ্চার হয়, তা এক অভূতপূর্ব ঘটনা। মহানবী (স.) এর সুস্থতার খবরে সাহাবিরা উচ্ছ্বসিত হয়ে অনেক দান-খয়রাত করেন। দিনটি ছিল সফর মাসের শেষ বুধবার। এ দিনকে স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে যে ইবাদত ও উৎসব প্রচলিত তাই ‘আখেরি চাহার সোম্বা’। 

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা। এ দিনটি মুসলিম বিশ্বে অত্যন্ত মর্যাদা ও গুরুত্বের সঙ্গে পালিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশের মুসলিমরা রাষ্ট্রীয় ও ব্যক্তি উদ্যোগে এ উৎসব-ইবাদত যথাযথ ধর্মীয় ভাবগম্ভীর্যের মাধ্যমে পালন করে থাকেন।

কিছু নির্দিষ্ট বিধি–বিধানের আলোকে ‘আখেরি চাহার শোম্বা’ পালন করা হয়। দিবসটি মূলত ‘শুকরিয়া দিবস’ হিসাবে পালিত হয়। যাতে সাধারণত গোসল করে দু’রাকাত শোকরানা–নফল নামাজ আদায় শেষে রোগ থেকে মুক্তির দোয়া ও দান–খয়রাত করা হয়। বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসা, দরবার, খানকায় ওয়াজ–নসিহত, জিকির–আজকার, মিলাদ মাহফিল, দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

বিভি/এমআর

মন্তব্য করুন:

Drama Branding Details R2
Drama Branding Details R2