চাকরি হলো চা শ্রমিকের ছেলে সেই ঢাবি ছাত্র রবি দাসের
সন্তোষ বলেন, প্রতিবেদন প্রকাশের পর অনেকেই যোগাযোগ করেছে। সব কিছু বিবেচনায় এই চাকরিটি উপযোগী বলে মনে হয়েছে। মা কমলি রবিদাস বলেন, ‘তাইনে (স্বামী) মারা যাওয়ার পর কষ্টের শুরু হইছে। ভাবছিলাম, যে পর্যন্ত মাটিতে না যাইব দুঃখ যাইব না। চাকরি লইয়া যেন বাচ্চা সুখী হইতে পারে।’
০৫:০৫ পিএম, ২৭ আগস্ট ২০২২ শনিবার