আবারো চলছে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর জোর প্রক্রিয়া
আবারো চলছে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর জোর প্রক্রিয়া। এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের কাছে পাইকারি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ এবং খুচরায় ৬ শতাংশ দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণ কোম্পানিগুলো। অন্যদিকে, আরেকধাপ এগিয়েও শুনানির আগেই ইউনিট প্রতি ৩০ থেকে ৩৫ পয়সা দাম বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী। তবে, বিশ্লেষকদের মতে, জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় না করে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো গ্রহনযোগ্য নয়।
বর্তমান সরকারের দুই মেয়াদে বিদ্যুত উৎপাদনের সাথে দামও বেড়েছে দফায় দফায়। এখন চলছে অষ্টম বারের মতো দাম সমন্বয়ের প্রক্রিয়া। এরইমধ্যে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির অজুহাতে বিইআরসির কাছে পাইকারি পর্যায়ে প্রতি ইউনিট ৭২ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ৩০ পয়সা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু উৎপাদন ও দাম বাড়লেও প্রশ্নবিদ্ধ বিদ্যুত সেবার মান।
বিশ্ব বাজারের সাথে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় না করে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবকে অযৌক্তিক বলছে ভোক্ত অধিকার সংরক্ষন সংগঠন ক্যাব।
অধ্যাপক ড. শামসুল হক, জ্বালানী উপদেষ্টা, ক্যাব।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ম. তামিমের মতে, বিদ্যুৎ উৎপাদনে তেল আমদানির ক্ষেত্রে বৈষম্য রয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে উৎপাদন খরচে।
ম. তামিম, জ্বালানী বিশেষজ্ঞ।
বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব নিয়ে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে গণশুনানী শুরুর বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন-বিইআরসি।
দিপন দেওয়ান, বাংলাভিশন, ঢাকা।
মন্তব্য করুন: