দেড় শ’র কোঠাও পেরুতে পারলো না বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচে স্কোয়াডে ছিলেন না টাইগার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। খেলছিলেন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে শেখ জামাল ধানমন্ডির হয়ে। এমনকি কয়েকদিন আগেই, গণমাধ্যমকর্মীদের জানিয়েছিলেন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলে নাকি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হয় না। অথচ সেই সাকিবই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলতে নেমে করলেন মোটে এক রান। যে প্রতিপক্ষ নিয়েই করলেন তুচ্ছ তাচ্ছিল্য, সেই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে যেন ব্যাট করতে নেমে তেমন কিছুই করতে পারলেন না। সাকিবের এই ইনিংসই যেন এদিন বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের প্রতিচ্ছবি।
মিরপুরে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা বেশ ভালোই করেছিল বাংলাদেশ। দুই ওপেনার সৌম্য সরকার এবং তানজিদ হাসান তামিম মিলে গড়েন ১০১ রানের ওপেনিং জুটি। তামিম করেন ৫২ এবং সৌম্য খেলেন ৪২ রানের এক ইনিংস। ব্যাস, এরপরই ঘটে ছন্দপতন।
দলীয় ১০১ থেকে ১৩০ রানের মধ্যে ৬ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তাওহীদ হৃদয়, অধিনায়ক শান্ত কিংবা সাকিব কেউই তেমন কিছু করতে পারলেন না। এমনকি তরুণ তুর্কি জাকের আলীও করতে পারলেন না কিছুই। যে কারণে মাত্র ১৪৩ রানেই শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস।
এদিন একাদশে সাকিব আল হাসানের অন্তর্ভুক্তি হয়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের জায়গায়। অথচ পুরো সিরিজে দারুণ ফর্মে থাকা রিয়াদের এই ম্যাচেই প্রয়োজন ছিল বেশি।
বিভি/টিটি
মন্তব্য করুন: