গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষে ঝুঁকেছেন নারীরা
কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষে ঝুঁকেছেন কুড়িগ্রামের নারীরা। রাজারহাট উপজেলায় মালচিং পদ্ধতিতে চাষ হচ্ছে তরমুজ। শতক প্রতি ৩৫ হাজার টাকা খরচে প্রতি মাসে আয় দেড় লাখ টাকা।
মাচায় ঝুলছে বিভিন্ন সাইজের তরমুজ। কুড়িগ্রামের রাজারহাটের লাভলী বেগমের এ ক্ষেতে ফলন এসেছে বেশ।
পরিবেশবান্ধব পলিথিন দিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে উঁচু জমিতে তরমুজ চাষ করে সফল হয়েছেন তিনি। জমি তৈরি, সার ও বীজ কেনায় সহযোগিতা পেয়েছেন বেসরকারি সংস্থার। এখন লাখ লাখ টাকা আয় করতে পেরে খুশি তিনি।
তরমুজ চাষে লাভলী বেগমের সফলতা দেখে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন অন্যরাও। আশ পাশের গ্রাম থেকে তার তরমুজ ক্ষেত দেখতে আসেন অনেকে।
কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, কৃষকদের প্রযুক্তিগত ধারণা দেয়া গেলে জেলায় তরমুজ চাষের আরো বিস্তার ঘটবে।
তরমুজ মূলত চরের ফসল। কুড়িগ্রামের চার শতাধিক চরে এ ফল চাষ সম্প্রসারণে উৎসাহ দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।
বিভি/রিসি
মন্তব্য করুন: