• NEWS PORTAL

  • শনিবার, ০৪ মে ২০২৪

Inhouse Drama Promotion
Inhouse Drama Promotion

অর্থবছরের ৮ মাসে আলু রফতানি হয়েছে ৩৭ হাজার মেট্রিক টন

নাসিরউদ্দীন তোতা, ব্যুরো চিফ চট্টগ্রাম

প্রকাশিত: ১৩:৩২, ১৬ মার্চ ২০২২

ফন্ট সাইজ
অর্থবছরের ৮ মাসে আলু রফতানি হয়েছে ৩৭ হাজার মেট্রিক টন

আলু

বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে আলু রফতানি দিন দিন বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে আলু রফতানি হয়েছে ৩৭ হাজার মেট্রিক টন। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের নতুন সুযোগ তৈরী হওয়ায় আরো বড় ধরণের স্বপ্ন দেখছেন আলু রফতানিকারকরা। তবে উন্নতমানের ল্যাব স্থাপনের মাধ্যমে উন্নত বিশ্বে আলু রফতানি করতে পারলে এখাতে আয় অনেকগুণ বাড়বে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। 

দেশে প্রতিবছর আলু উৎপাদন হয় এক কোটি ৩০ লাখ মেট্রিক টন। ৮০ লাখ টন চহিদার বিপরীতে বাকি আলু রফতানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব সহজেই। তবে রফতানিকারকদের আলুর ব্যাপারে মান যাছাই এবং কীট নাশক ব্যবহারের দিকটি দেখতে হয়। রোগজীবানু ও পোকামাকড় না থাকলে ছাড়পত্র দেয় কৃষি অধিদপ্তর। এভাবে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে ৩১ হাজার মেট্রিকটন, ২০২০-২০২১ অর্থবছরে ৫২ হাজার ৪০০ মেট্রিকটন এবং চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে ৩৭ হাজার মেট্রিক টন আলু রফতানি হয়েছে। এসব আলু রফতানি হচ্ছে এশিয়ার মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে। পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশেও বাংলাদেশের আলুর চাহিদা রয়েছে। দিন দিন আলু রফতানি বাড়ায় আগ্রহ বাড়ছে এখাতের রফতানিকারকদেরও।

আলু রফতানিতে প্রধান চ্যালেঞ্জ বাছাই ও মান নিয়ন্ত্রণ। উৎপাদন পর্যায় থেকেই এখন তদারকি করা হচ্ছে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।

চট্টগ্রাম বন্দরের কীটতত্ত্ববিদ, উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের সৈয়দ মুনিরুল হক বলেন, বিভিন্ন দেশে কদর বাড়লেও ইউরোপ-আমেরিকায় নানা নিয়মকানুনের কারণে এখনও আলু রফতানি শুরু করা যায়নি। বিশেষ সুবিধা সম্পন্ন অত্যাধুনিক ল্যাব তৈরির কাজ চলছে বলেও জানালেন এই কৃষিবিদ।
 
চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর উপ পরিচালক, উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র, মো: নাছির উদ্দীন বলেন, রফতানি করা আলুর যোগান আসে উত্তরবঙ্গ থেকে। নানাভাবে বাছাই করে কনটেইনারে পাঠানো হচ্ছে এসব আলু। এই খাতে ভবিষ্যতে বড় ধরনের আয়ের সুযোগ রয়েছে মনে করছেন রফতানিকারকরা।

বিভি/এইচএস

মন্তব্য করুন: