• NEWS PORTAL

  • রবিবার, ০৫ মে ২০২৪

Inhouse Drama Promotion
Inhouse Drama Promotion

সরবরাহ কিছুটা বাড়লেও চিপ সংকটে ঘাটতি কাটেনি প্রযুক্তি পণ্যে

প্রকাশিত: ১৮:৫৩, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১

আপডেট: ১৯:০৯, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১

ফন্ট সাইজ
সরবরাহ কিছুটা বাড়লেও চিপ সংকটে ঘাটতি কাটেনি প্রযুক্তি পণ্যে

চিপ সংকট, সাপ্লাই চেইন সংক্রান্ত জটিলতা, আর্ন্তজাতিক ফ্লাইট চলাচলে নিষেধাজ্ঞা এবং ভ্যাকসিন স্বল্পতা সংক্রান্ত নানান জটিলতায় করোনা'র শুরু থেকেই প্রযুক্তি পণ্যের সরবরাহ কম ছিলো। এছাড়াও করোনায় ঘরে বসে অফিস মিটিং কিংবা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় প্রযুক্তি পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। ফলে হুহু করে বেড়ে যায় প্রযুক্তি পণ্যের দাম। সংকট তৈরি হয় মাদারবোর্ড, ল্যাপটপ, গ্রাফিক্স কার্ড, মনিটর, ডিসপ্লেসহ গেমের বিভিন্ন সামগ্রীর।
 
গণটিকা কার্যক্রম এবং করোনা আক্রান্তের নিম্নমূখী হার বিবেচনায় সম্প্রতি দোকানপাট খুলেছে। উপস্থিতি বেড়েছে ক্রেতার। এখনো বাজারে প্রযুক্তি পণ্যের ঘাটতি ঘাটতি রয়েছে। 

বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি শাহীদ উল মনির বাংলাভিশন ডিজিটালকে বলেন, “বাজারে এখন ল্যাপটপ এবং মনিটরের ঘাটতি আছে। এছাড়াও বৈশ্বিক সমস্যা থাকায় চিপ সেট সংক্রান্ত ডিভাইসের ঘাটতিও রয়েছে। তবে আগের থেকে প্রযুক্তি পণ্যের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। ১০০ শতাংশ চাহিদার ৮০ শতাংশ বিশ্ব বাজার থেকে পূরণ হচ্ছে। চিপ সংক্রান্ত সমস্যা কাটতে এখনো প্রায় নয় মাসের মতো সময় লাগবে বলে জানান তিনি”। 

বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ আল বেরুনী বাংলাভিশন ডিজিটালকে বলেন, ডিসপ্লে, মনিটর এবং ল্যাপটপের ঘাটতি এখনও কাটেনি। এখনো বৈশ্বিকভাবে চিপ সংকট থাকায় মাদারবোর্ড, সিসিটিভি, নেটওয়ার্কিং রাউটার, গ্রাফিক্সকার্ড এবং প্রসেসরের ঘাটতি রয়েছে বাজারে। কিছুদিন আগের চেয়ে বর্তমানে সামগ্রিকভাবে সরবরাহ ৫ থেকে ১০ শতাংশ বেড়েছে বলে জানান তিনি। 

মাইক্রোসফট-এর অ্যাক্টিভেশন রিপোর্ট বলছে, ২০২০-এর প্রথম ছয় মাস (জানুয়ারী-জুন) দেশে সব ব্র্যান্ডের ল্যাপটপের চাহিদা ছিলো ৬৮ হাজার ইউনিট। যা ২০২১-এর প্রথম ছয় মাস (জানুয়ারী-জুন) বেড়ে দাড়ায় ৭৫ হাজার ইউনিটে। 

অপরদিকে, ২০২০-এর শেষ ছয় মাস (জুলাই-ডিসেস্বর) দেশে একলাখ দশ হাজার ইউনিটের চাহিদা তৈরি হয়। কিন্তু পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ল্যাপটপের চাহিদা তৈরি হয়েছে ৪০ হাজার ইউনিট।

 

বিভি/রিসি 

মন্তব্য করুন: