• NEWS PORTAL

  • রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪

Inhouse Drama Promotion
Inhouse Drama Promotion

শুকিয়ে যাচ্ছে আমাজন নদীসমূহের পানি

প্রকাশিত: ১৬:৪৪, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

আপডেট: ১৬:৪৪, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফন্ট সাইজ
শুকিয়ে যাচ্ছে আমাজন নদীসমূহের পানি

ছবি: আমাজন

খরা আর অনাবৃষ্টিতে শুকিয়ে যাচ্ছে আমাজন অববাহিকার নদীর পানি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই রেইনফরেস্টের অন্তর্গত সব নদীর অবস্থাই সঙ্কটজনক। নদীগুলোর পানির স্তর নেমে যাওয়ায় চাষাবাদ থেকে যোগাযোগ, সবকিছুতেই বেগ পেতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। বর্তমানে প্রয়োজনীয় খাবার পানির জন্য বেসরকারি সংস্থা ও সরকারের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতির জন্য জলবায়ু পরিবর্তনের কোন বিষয়টিকে দায়ী করছেন পরিবেশবিদরা?

পৃথিবীর বৃহত্তম নদী আমাজন শুকিয়ে যাচ্ছে। আমাজনের অববাহিকায় প্রায় প্রতিটি নদীর পানির স্তর তলানিতে ঠেকেছে। দুশ্চিন্তায় সময় পার করছে স্থানীয় বাসিন্দারা। কেননা এই নদীগুলোর তীর ঘেষে অসংখ্য মানুষের বসবাস। তাদের জীবিকা আর যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম এই নদীগুলো।

আমাজনে নদীগুলোর পানির স্তর কমে যাওয়ার পেছনে খরা ও অনাবৃষ্টিকে প্রধান কারণ হিসেবে দায়ী করছেন আবহাওয়াবিদরা। ব্রাজিলিয়ান জিওলজিক্যাল সার্ভিস জানিয়েছে, আমাজন অববাহিকার অন্তর্গত সব নদীর অবস্থাই সঙ্কটজনক। পানির স্তর নেমে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের পক্ষে নদীতে নামা, নদীপথ ব্যবহার দুষ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে। সঙ্কট তৈরি হয়েছে প্রয়োজনীয় খাবার পানির। নদী থেকে পানি সংগ্রহ করতে বাসিন্দাদের আধা মাইলের বেশি পথ পাড়ি দিতে হচ্ছে। যা বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য কষ্টের।

শুধু খাবার পানি নয়, এই নদীগুলো ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের অন্যতম যোগাযোগের মাধ্যম। এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আসা-যাওয়া, প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য সংগ্রহ করা, সবই এই নদীর ওপর নির্ভর করে। খরার কারণে থমকে গেছে কৃষিকাজ, মাছচাষও করা যাচ্ছে না আর।

এমনিতেই  জলবায়ু পরিবর্তনের জেরে প্রকৃতি ধ্বংসাত্মক রূপ ধারণ করছে। তার মধ্যে আমাজনের এই পরিস্থিতি চিন্তার ভাজ ফেলেছে পরিবেশবিদদের কপালে। এমন পরিস্থিতির জন্য বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনকেই দায়ী করা হচ্ছে। পরিবেশবিদরা মনে করছেন, লা নিনার প্রভাবেই দেখা দিয়েছে অনাবৃষ্টি।

বিভি/এমআর

মন্তব্য করুন:

সর্বাধিক পঠিত
Drama Branding Details R2
Drama Branding Details R2