আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন

ছবি: এনইসি বৈঠক
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি- এডিপি অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ-এনইসি। বৈঠক শেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ডক্টর ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, অনুমোদিত এডিপি আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩৫ হাজার কোটি টাকা কম। আসছে বাজেট চলতি অর্থবছরের চেয়ে ছোটো করে মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনাকে অগ্রাধিকার দেয়ার কথাও জানিয়েছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা।
আগামী বছরে দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনায় কী থাকছে- সেটি নির্ধারণেই প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রবিবার বৈঠক করে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ-এনইসি। বৈঠকে চলতি অর্থবছরের চেয়ে বরাদ্দ কমিয়ে আসছে অর্থবছরের জন্য দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির অনুমোদন দেওয়া হয়।
নতুন অর্থবছরে মোট বরাদ্দের ৬৯ দশমিক ৯৩ শতাংশই থাকছে পরিবহণ ও যোগাযোগ, স্থানীয় সরকার, বিদ্যুৎ-জ্বালানিসহ পাঁচটি খাতে। বরাবরের মতো পিছিয়ে আছে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত। পরিকল্পনা উপদেষ্টা জানান, সরকার নতুন কোনো মেগাপ্রকল্প হাতে নেবে না। চলমান প্রকল্পগুলোতে অর্থের অপচয় এবং অনিয়ম বন্ধে সরকার তৎপর থাকবে বলেও জানান তিনি।
নতুন অর্থবছরে মোট বরাদ্দের ৬৯ দশমিক ৯৩ শতাংশই থাকছে পরিবহণ ও যোগাযোগ, স্থানীয় সরকার, বিদ্যুৎ-জ্বালানিসহ পাঁচটি খাতে। বরাবরের মতো পিছিয়ে আছে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত। পরিকল্পনা উপদেষ্টা জানান, সরকার নতুন কোনো মেগাপ্রকল্প হাতে নেবে না। চলমান প্রকল্পগুলোতে অর্থের অপচয় এবং অনিয়ম বন্ধে সরকার তৎপর থাকবে বলেও জানান তিনি।
আসছে বাজেটের আকার কিছুটা ছোটো হবে জানিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, জনগনের কাঁধে বোঝা চাপিয়ে দেয়া যাবে না। বলেন, এবারের বাজেটে দায়িত্বজ্ঞানহীন কোনো কিছু করবে না অন্তর্বর্তী সরকার।
আর্থিক খাতে চাপ থাকলেও সরকার জ্বালানির বকেয়া পরিশোধ করেছে জানিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, বকেয়া শূন্যে নামিয়ে আনার চেষ্টা চলছে।
বিভি/এমআর
মন্তব্য করুন: