দেশ পেরিয়ে- পর্ব ৫
ইউরোপের দেশগুলোতে নারীদের অভিবাসন কতটা নিরাপদ?
ডয়চে ভেলে ও বাংলাভিশনের যৌথ প্রযোজনায় প্রচারিত হচ্ছে বিশেষ অনুষ্ঠান ‘দেশ পেরিয়ে’। ইউরোপে অভিবাসন বিষয়ে এটি আমাদের নতুন আয়োজন। মোট পাঁচটি পর্বে এই বিষয়গুলো তুলে ধরা হচ্ছে। গত ১০ অক্টোবর থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রচারিত হচ্ছে বাংলাভিশনের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে।
পঞ্চম পর্বের বিষয় নারীর অভিবাসন কতটা নিরাপদ? ইউরোপের সব দেশে কি নারীদের জন্য সুবিধা একই রকম? রোমানিয়া দেশটি নারীদের জন্য কেমন তা দেখনো হবে এই পর্বে। এছাড়া নারীদের দক্ষতা বাড়ানো এবং তাদের সুযোগ তৈরি করে দেবার ক্ষেত্রে সরকার বা সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো কী ভূমিকা রাখছে এবং সেখানে আর কী করা দরকার তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পড়াশোনা বা কাজ করতে পুরুষরাই বেশি যান। কিন্তু নারীর সংখ্যাও কিন্তু কম নয়। বেসরকারি হিসেবে বিদেশে প্রায় ১২ থেকে ১৩ লাখ নারী শ্রমিক কর্মরত আছেন। অনেক ক্ষেত্রেই নারীর অভিবাসন কতটা নিরাপদ হচ্ছে, সেই প্রশ্ন উঠে।

সেদিক থেকে ইউরোপ হতে পারে নারীদের জন্য নিরাপদ এক গন্তব্য। যদিও দালালদের খপ্পরে পড়ে অর্থ খুইয়েছেন নারীদের ক্ষেত্রেও এমন উদাহরণ আছে। তবে নারীরা মূলত নিয়মিত বাস ঠিক পথেই ইউরোপে যান বা যেতে চান।
ইউরোপের সব দেশে কি নারীদের জন্য সুবিধা একই রকম? ইটালি থেকে আমরা এখন যাবো রোমানিয়ায়। নারীদের জন্য সে দেশটি কেমনতা দেখব আমরা।
অভিবাসনের ক্ষেত্রে নারীদের নিয়ে আলাদা করে কেন কথা বলতে হচ্ছে?এটা কি নিরাপত্তার বিষয়? নাকি সুযোগের অভাব? আমরা সৌদি আরব বা আরবের আরো কয়েকটি দেশে দেখেছি নারী শ্রমিকদের অনেকেই নির্যাতিত হচ্ছেন। সেক্ষেত্রে ইউরোপ কি নারীদের জন্য নিরাপদ শ্রম বাজার হতে পারে?
নারীদের দক্ষতা বাড়ানো এবং তাদের সুযোগ তৈরি করে দেবার ক্ষেত্রে সরকার বা সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো কী ভূমিকা রাখছে এবং সেখানে আর কী করা দরকার?
দর্শক, আপনাদের কোনো প্রশ্ন ও মতামত থাকলে লিখুন মন্তব্যের ঘরে। একই সঙ্গে ডয়চেভেলে ও বাংলাভিশনের এই যৌথ প্রযোজনাটি কেমন লাগলো জানাবেন। আপনারা এ ধরনের অনুষ্ঠান আরো দেখতে চান কিনা তা আমাদের জানান। আর যদি দেখতে চান তাহলে কোন কোন বিষয়গুলো জানতে চান তাও লিখুন।
বিভি/এজেড




মন্তব্য করুন: